Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ এপ্রিল ২০১৯

কমিশনের নিজস্ব সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বহুমাত্রিক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে- দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ


প্রকাশন তারিখ : 2019-04-28
 
আজ দুদক প্রধান কার্যালয়ে ইউএসএআইডি (USAID) এর কনসালটেন্ট Jonathon Rose , David Timberman এবং গভার্নেন্স এডভাইজর রুমানা আমিন অর্চি দুর্নীতি দমন কমিশনের সার্বিক কার্যক্রমের ওপর দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ-এর সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
 
এসময় দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেন, দুর্নীতি একটি গভার্ণেন্স ইস্যু এবং এর নিয়ন্ত্রণ করাও অত্যন্ত জটিল। দেশের দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে রাজনীতিবিদ, আমলা, সুশীল সমাজ, মিডিয়া, বুদ্ধিজীবী, এনজিও, ব্যবসায়ীসহ সকলের সমন্বিত উদ্যোগের প্রয়োজন।
তিনি বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশনের নিজস্ব সক্ষমতা এবং ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্যই বর্তমান কমিশন প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা এবং কর্মপ্রক্রিয়ায় ব্যক্তির ভূমিকাকে গৌণ করে পদ্ধতিগত সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। তিনি বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন প্রতিষ্ঠার পূর্বেও দুর্নীতি দমনে একটি প্রতিষ্ঠান ছিল। তারপরও কেন কমিশন করা হলো? মূলত দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে উন্নত কর্মকৌশল প্রয়োগ করে সমন্বিত এবং পরিকল্পিতভাবে দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা এবং সমাজের সর্বস্তরে প্রবহমান একটি শক্তিশালী দুর্নীতিবিরোধী সংস্কৃতির চর্চা এবং এর প্রসার সুনিশ্চিত করাই ছিল এর মূল লক্ষ্য।
 
তিনি বলেন, বর্তমান কমিশন সবচেয়ে বড় সংস্কার করেছে অভিযোগ গ্রহণ প্রক্রিয়ায় গ্রেডিং সিস্টেম প্রবর্তন করে। এখন কমিশনের যে কেউ ইচ্ছা করলেই নির্ধারিত নম্বরের কম পেলে, অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু করতে পারবেন না। একইভাবে সম্পদ পুনরুদ্ধার ইউনিট, গোয়েন্দা ইউনিট, সশস্ত্র ইউনিট , হাজতখানা ইত্যাদি সৃষ্টি করে কমিশনের প্রতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। তিনি বলেন, কমিশনের তদন্তের সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি করার জন্য কর্মকর্তাদের দেশ-বিদেশে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কমিশনের মামলায় সাজার হার বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৭০ শতাংশের কাছাকাছি উন্নীত হয়েছে। তবে তদন্তের মান যদি বিশ^মানের হতো তাহলে হয়তো সাজার হার শতভাগে উন্নীত হতো। তাই কমিশন নিজস্ব সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বহুমাত্রিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
 
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, সরকারি সেবা প্রদানের প্রক্রিয়াকে পদ্ধতিগত সংস্কারের মাধ্যমে ঘুষ, দুর্নীতি, দীঘসূত্রিতা এবং জনহয়রানি লাঘবের লক্ষ্যে কমিশন ২৮টি প্রাতিষ্ঠানিক টিম গঠন করেছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সেবাখাতে কমিশন প্রণীত বেশকিছু সুপারিশ সরকার কর্তৃক বাস্তবায়ন করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, বিদ্যমান বিজনেস প্রসেস রি-ইঞ্জিনিয়ারিং ছাড়া শুধু মামলা-মোকদ্দমা করে দুর্নীতি প্রতিরোধ করা যাবে না।
 
তিনি বলেন, কমিশন স্থানীয় পর্যায়ে সরকারের কল্যাণমূলক কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে গণশুনানি কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এতে স্থানীয় সরকারি সেবা প্রত্যাশী জনগণ এবং সেবা প্রদানে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের মধ্যে প্রত্যক্ষ সংযোগের মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান হচ্ছে। জনগণের ক্ষমতায়ন হচ্ছে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা অনুধাবন করছেন জনগণই সকল ক্ষমতার মালিক। এতে দুর্নীতি, অনিয়ম এবং সরকারি কর্মকর্তাদের ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে জনগণের কণ্ঠ উচ্চকতি হচ্ছে। যা দুর্নীতি প্রতিরোধে প্রশংসিত হচ্ছে।
 
শুদ্ধাচার বিকাশ কমিশন কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ যেমন সততা স্টোর স্থাপন, সততা সংঘ গঠন ইত্যাদি কার্যক্রমও তাদেরকে অবহিত করেন।

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon